আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশে তথ্য প্রযুক্তির অবদান অপরিসীম।
কম্পিউটারের নির্ভুল কর্ম সম্পাদন, দ্রতগতি, স্মৃতি, স্বয়ংক্রিয় কর্মসম্পাদন, নেটওয়ার্ক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তথ্য আদান-প্রদান, যোগাযোগ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের জন্য তথ্য প্রযুক্তির প্রয়োগক্ষেত্র আজ সুবিস্তৃত।
তথ্য প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য কিছু অবদান নিম্নে দেওয়া হলো-
- সময়সাশ্রয়ী হয়।
- তথ্যের প্রাপ্যতা সহজ হয়।
- তাৎক্ষণিক যোগাযোগ সম্ভব হয়। যেমন: ফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট, ই-মেইল, SMS, MMS প্রভৃতি এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
- অপচয় রোধ করে।
- প্রশিক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডের গতিকে ত্বরান্বিত করে।
- সর্বক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
- ব্যবসায়-বাণিজ্যে লাভজনক প্রক্রিয়া সৃষ্টি করে।
- ই-কমার্সের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পণ্যের বাজার সৃষ্টি করা যায়।
- ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে পছন্দের এবং প্রয়োজনীয় জিনিসের অর্ডার দেয়া যায়।
- শিল্প প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার মনুষ্যশক্তির অপচয় কমায়।
- মানবসম্পদের উন্নয়ন ঘটায়।
- শিক্ষার্থীরা এখন ঘরে বসেই অনলাইনে বিশ্বের বিভিন্ন নামী-দামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে।
- ই-গভর্নেন্স চালুর মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন মন্রণালয় ও দপ্তরের মধ্যে কাজের সমন্বয় ঘটানো যায়।
- সিটিজেন চার্টারের মতো নাগরিক সুবিধাগুলো ঘরে বসেই পাওয়া যায়।
- ICT ব্যবহার করে ঘরে বসেই বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল (বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ফোন ইত্যাদি) দেয়া যায়।